রোমান্টিক প্রেমের গল্প ৫

রোমান্টিক প্রেমের গল্প – বান্ধবী যখন বউ – পর্ব ৫

রোমান্টিক প্রেমের গল্প – বান্ধবী যখন বউ – পর্ব ৫: যে ভুলের কারণে কাব্যের জীবনে এই বেহাল দশা, ঠিক একই ভুলের ফাঁদে ফেলতে চায় তার কলেজের বান্ধবীরা। মিরা বাজি ধরে কাব্যকে প্রেমে ফাঁসানোর কিন্তু কাব্য কি তবে এই ফাঁদে পা রাখবে? চলুন দেখি কি হয়?

কাব্য ও মিরা

রিয়াঃ আচ্ছা বন্ধুত্ব করলি ভালো কথা। তবে ও যে তোর প্রতি উইক হবে তা শিউর হচ্ছিস কিভাবে?

মিরাঃ সিউর হচ্ছি এই জন্যে যে…(হঠাৎ স্তব্ধ)

নীলাঃ কি হলো থেমে গেলি কেনো?

মিরাঃ তা জেনে তোদের কাজ নেই। তোদের কাজ হচ্ছে গেম দেখা। তোরা শুধু দেখবি আর এত বেশী কিছু জানা ভালো নয়।

রিয়াঃ তাও ঠিক! এত বেশী জেনে আমাদের কি কাজ। তোদের দুজনের মধ্যে যেই জিতুক বা হারুক না কেন পেট তো আমাদেরই ভরবে। (রিয়া এটা বলেই সবাই একসাথে হাসতে শুরু করল)

এদিকে আমি ভাবছি এ কেমন মেয়েরে বাবা!

এটা কোন কথা হলো। আমার কোন বন্ধু নেই বলে ওর সাথেই আমাকে বন্ধুত্ব করতে হবে। না আমি কারো সাথেই বন্ধুত্ব করব না। যেমন আছি ভালো আছি। কিন্তু ও যেই মেয়ে ওর সাথে বন্ধুত্ব না করলে যদি আমার কোন ক্ষতি করে দেয়। তাহলে আমি তো আমার লক্ষে পৌঁছাতে পারবো না। তার থেকে বরং ওর সাথে বন্ধুত্বই করি। পড়ে কি হবে তা তখন দেখা যাবে।

পরের দিন…

মিরার কথা মত অন্য দিনের তুলনায় একটু তাড়াতাড়িই কলেজে আসলাম। আর কলেজে ঢুকতেই একটা মেয়েকে পিছন থেকে দেখে আমি সেই পরিমাণের ক্রাস খেলাম। কেন যেন মনে হচ্ছে আমি আবার নতুন করে কারো ভালবাসার চাঁদরে নিজেকে জড়িয়ে নেই।

কিন্তু তখনি স্বর্নার কথা মনে পড়তেই ভালবাসা আর মেয়েদের প্রতি একটা তীব্র ঘৃণা আমার মনের ভিতর বাসা বাঁধল।

মিরাঃ ঐ কি দেখিস এভাবে আমার দিকে। (মিরা একটু মুচকি হেসে)

কাব্যঃ কিছু না। (আল্লাহ এটা মিরা ছিলো)

(মিরার ডাকে কল্পনা থেকে বাস্তবে ফিরে আসলাম)

মিরাঃ ঠিক আছে চল আমাদের সাথে।

(কিছু না বললেই হলো! আর বাবু তুমি যে আমার প্রতি একটু একটু উইক আছো। তা বুঝতে আমার আর বাকি নেই। এটা ভাবতেই মিরার মনে যেন আনন্দের বন্যা বইতে লাগল)

কাব্যঃ ঠিক আছে ক্লাসে চলুন।

মিরাঃ ক্লাসে চলুন মানে। আমি কি তোকে ক্লাসে যেতে বলেছি?

কাব্যঃ না, তা বলতে যাবেন কেন? আপনি বললেন…

মিরাঃ ঐ আমি কি তোর বড় নাকি যে সব সময় আপনি আপনা করিস। (চোখ দুটো লাল করে)

কাব্যঃ তো কি করে বলবো বলুন? আপনি তো অনেক ধনী পরিবারের মেয়ে। তাই..

মিরাঃ তাই কি, হ্যাঁ? হতে পারি আমি অনেক ধনী পরিবারের মেয়ে কিন্তু তার আগে আমি একজন মানুষ। আর এই মানুষ শব্দটার গায়ে কি পৃথিবীর কোন বইয়ে ধনী গরিব লেখা আছে? যে ধনী তাকে আপনি বলে ডাকতে হবেএএ। আর শোন আমরা যখন একই ক্লাসে পড়ি তাই আজ থেকে তুই আমাকে তুই বলেই ডাকবি। (রাগি মুডে বললো কথাগুলো মিরা)

রিয়াঃ আরে সাব্বাষ! মিরা তুই তো একদম ফাটিয়ে দিচ্ছিস।

মিরার সাথে বন্ধুত্ব

আমি মিরার কথার লজিক দেখে অবাক হয়ে আছি। আমি কি বলবো বা কি উত্তর দিবো তার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। সত্যিই পৃথিবীর..

মিরাঃ আচ্ছা শোন, বইয়ের মধ্যে মানুষের ভেদাভেদের কোন কথা বলা নাই। বরং প্রত্যেক মানুষকেই এক নজরে দেখা হয়েছে এখানে।

কাব্যঃ কিন্তু আমি এটা বুঝতেছিনা যে মেয়ে এত দিন আমি গরিব বলে সবার সামনে আমাকে অপমান করতো! আজ সেই মেয়েই এত সুন্দর সুন্দর নীতি কথা বলছে। ব্যাপারটা কেন যেন হজম হচ্ছে না। কিছুতো একটা কারণ অবশ্যই আছে। (কাব্য মনে মনে বিড়বিড় করছে)

মিরাঃ ঐ কি ভাবছিস এতো?

কাব্যঃ কিছু না।

মিরাঃ তুই কিছু না বললেও তোর মুখ দেখে এটা বুঝতে পারছি যে, তুই হয়তো কিছু একটা ভাবছিস? হয়তো এটা ভাবছিস যে আমার মতো একটা খারাপ বদমেজাজি মেয়ে কিভাবে তোকে নিজের ফ্রেন্ড বানাতে চাইছে? তাহলে শোন এখানে যারা আছে এরা সবাই আমার সাথে ফ্রেন্ডসিফ করেছে আমার টাকা দেখে, নয়তো আমার সৌন্দর্য দেখে।
কিন্তু তুই এরা সবার থেকেই আলাদা। আর আমি দেখলাম একমাত্র তুই এখানে আজ পর্যন্ত কোন মেয়ের বন্ধুত্ব করা তো দূরের কথা কারো সাথে ভালো করে কথাও বলিস নাই।
আর তাই আমি নিজে থেকেই তোর সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই…।

কাব্যঃ কিন্তু আমি তো আপনাকে বলেছি আমার কোন ফ্রেন্ড নামক প্যারার প্রয়োজন নেই। (মনে একটু সাহস এনে বললাম কথাটা)

মিরাঃ ঐ সালা আমি যখন বলেছি তোর ফ্রেন্ডের দরকার আছে। মানে দরকার আছে। আজ থেকে আমরা সবাই ভালো বন্ধু, বুঝলি।
আর ভালো বন্ধুরা যেমন একে অন্যের পাশে থাকে ঠিক তেমনি তুইও আমাদের পাশে থাকবি। (চোখ দুটো লাল করে)

কাব্যঃ ঠিঠিঠিক আছে। আমি মানছি আমার ফ্রেন্ডের দরকার আছে। আর আপনি এবং আপনার সব ফ্রেন্ডরাই এখন থেকে আমার ফ্রেন্ড।

(কি করবো আপনারাই বলুন যেমন মেয়ে এরা! আমি যদি এদের কথা না শুনি তাহলে কপালে অনেক দুঃখ আছে আমার তাই ওদের কথায় রাজি হয়ে গেলাম)

তারপর থেকেই মিরা আর ওর বান্ধবিদের সাথে থাকতে থাকতে আমিও নিজের অজান্তেই ওদেরকে নিজের ব্রেষ্ট ফ্রেন্ড মেনে নিলাম।

আর হবেই না কেন ওরা সব সময় আমার সাথে হাসি তামাসা, রাগ, অভিমান করতো। আবার আমার লেখাপড়ায় ওরা অনেক হেল্প করতো। যা একমাত্র কোন সত্তিকারের ফ্রেন্ডরাই করে থাকে।

আমি ওদের সাথে ফ্রেন্ডসিফ করার পর থেকে প্রায় আমার অতিথের দুঃখ কষ্টগুলো ভুলেই গেছি।

শুধু মাঝে মাঝে স্বর্নার কথা একটু মনে পড়তো।

মিরার কেয়ার

আজ প্রায় ২মাস হলো ওদের সাথে আমার ফ্রেন্ডসিফ হয়েছে।

আর ইদানিং দেখছি মিরা কেমন যেন আমার উপর খুব ছোট ছোট বিষয়গুলোর উপর অধিকার খাটানো শুরু করেছে। আমি এটা করতে পারবো না ওটা করতে পারব না।
আর যদি কোন দিন কলেজে দেরি করে যাই তো হাজার প্রশ্ন করতে থাকবে।

বলবে কেন দেরি করেছি? কোন মেয়ের সাথে চক্কর চলছে কিনা? রাস্তায় কোন মেয়ের দিকে তাকিয়েছি কি না? এরকম হাজারো প্রশ্ন করবে।

আর মিরার এরকম পাগলামি দেখে নিলারা সবাই হাসতে শুরু করবে। যদিও প্রথম প্রথম আমার খারাপ লাগতো। আর মনে মনে খুব কষ্ট পেতাম…

(কারণ মিরা আমার সাথে যেরকম অচরন করতো যে কথা গুললো বলতো এক সময় কেউ একজন আমার উপর ঠিক এরকমি অধিকার ফলাতো)

কিন্তু কেন যানি না তবুও ঐ কষ্টের মাঝেই একটা অজানা সুখ অনুভব করতাম করতাম।

যাই হোক, আজ রাত থেকেই শরীরটা কেমন যেন জ্বর জ্বর লাগছে? তাই ভাবছিলাম আজ আর কলেজে যাবো না। ঠিক তখনি মিরার ফোন আসল..

মিরাঃ কিরে, কই তুই?

কাব্যঃ আমি বাড়িতে। কেন কিছু কি বলবি?

মিরাঃ ঐ হারামি বাড়িতে কি ঘোড়ার ঘাস কাটছিস। যে এখনো বাড়িতেই আছিস। আর কখন থেকে আমরা তোর জন্যে ওয়েট করছি হ্যাঁ সে দিকে খেয়াল আছে তোর…

কাব্যঃ মিরা তুই আমাকে মাপ কর বোন। আজকে আমি কলেজে যেতে পরবো না। রাত থেকেই কেমন যেন জ্বর জ্বর লাগছে।

মিরাঃ কিহ! তোর শরীর খারাপ আর তুই এখন বলছিস।

কাব্যঃ আরে বোন রাগ করছিস কেন? আমার তেমন কিছুই হয় নাই। সামান্য একটু জ্বর ঔষধ খেলেই সেরে যাবে।

মিরাঃ হ্যা, ওনার তো ঔষধ খেলে এমনিতেই জ্বর সেরে যাবে। তুই এখনি তোর বাড়ির… টূ টূ টূ…

(ফোনটা কেটে দিলাম তা না হলে এ মেয়ে সরাসরি এখানে চলে আসতো)

মিরাঃ যা হারামিটা কলটা কেটে দিলো।

বন্ধুদের ভাবনা

নীলা মিরার কাণ্ড দেখে একটু চুপ থেকে বলে- তো কি হয়েছে। সামন্য তো জ্বরই এসেছে।

মিরাঃ সামান্য জ্বর তো কি হয়েছে মানে। ওর জ্বর এসেছে। আর আমাকে একবার জানানোরও প্রয়োজন মনে করলো না।
(নিলার উপর রেগে গিয়ে)

রিয়াঃ আরে আরে মিরা তুই নীলার উপর রাগ করছিস কেন? আর ক্ষেতটার উপর তোর এত দরদ উতল্লে পরছে কেন? ও বাঁচলো না মরলো তাতে তোর বা আমাদের কি?
(রিয়া একটু রাগান্বিত কন্ঠে)

নীলাঃ হ্যাঁ, একদম ঠিক বলেছিস তুই, রিয়া। ক্ষেতটার সামান্য কি জ্বর এসেছে এতে মিরার এতো লাগছে কেন বুঝতেছিনা? কোথাও এমন নয়তো মিরা তুই ঐ ক্ষেতটার প্রেমে পড়ে গেলি!

মিরাঃ কিহ্ প্রেমে পড়বো আমি! তাও আবার কাব্যর সাথে তোরা এটা ভাবলি কি করে?

রিয়াঃ এটা আবার বলা লাগে নাকি। তুই ক্ষেতটার জ্বরের কথা শুনেই যে ভাবে রিয়েক্ট করে বললি ক্ষেতটার জ্বড় আর তোকে কেন জানালো না।

মিরাঃ দূর তোরাও না। সামান্য এ টুকু একটা কথাকে কেন্দ্র করে তোরা এত দুর ভেবে বসলি। আরে কাব্য তো আমার শুধুই ফ্রেন্ড যেমনটা তোরা আমার কাছে। আর ফ্রেন্ড তো অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়াবে এটাই স্বাভাবিক, তাই না! আচ্ছা, ওসব কথা এখন বাদ দে। চল ক্লাসে যাই।

রিয়াঃ ঠিক আছে, চল। কাব্যকে নিয়ে মানে ক্ষেতটাকে নিয়ে আমাদের এত না ভাবলেও চলবে। ওর জন্য যার ভাবার সেই ভাববে।

মিরাঃ সালি তোকে তো আমি…যা দুটাই পালিয়ে গেলো। একদিকে কাব্যটাও আজকে আসবেনা। এ বান্দরনি দুটোও পালিয়ে গেলো। দূর ভালো লাগছে না। তার থেকে বরং বাড়িতে চলে যাই।

রিয়াঃ আচ্ছা নীলা, মিরার ব্যাপারটা কি বলতো?

নীলাঃ আমি আবার কি বলবো।

রিয়াঃ আরে গাধি মিরা আর কাব্য সম্পর্কে বলছি। মিরা শুধুকি কাব্যকে ওর প্রেমে ফাসানোর জন্যে বন্ধুত্ব করেছে। নাকি ওর প্রেমে মিরা সত্যিই পড়েছে…

নীলাঃ দেখ, আমি যতদুর জানি কাব্য মিরাকে শুধুই একজন ফ্রেন্ড মনে করে। কিন্তু…

রিয়াঃ কিন্তু কি?

নীলাঃ আমার মনে হয় আমাদের মিরা কাব্যর প্রেমে পড়ছে আর তাও আবার খুব গভীর ভাবে।

রিয়াঃ দূর কি যে বলিস না তুই…..!

নীলাঃ আমি যা বুঝতে পেরেছি, তাই বলছি। তাছাড়া দেখছিস না। মিরা এখন কাব্যর ছোট ছোট বিষয় গুলতে কেমন অধিকার ফলায়। এই যেমন ধর কাব্য যদি কোন মেয়ের দিকে তাকিয়ে দেখে তাহলে মিরা কেমন রিয়েক্ট করে। আর ইদানিং দেখছিস না কাব্যকে আমাদের সাথেও বেশি কথা বলতে দেয় না। সব সময় কেমন চোঁখে চোঁখে রাখে। আর আজকের ব্যাপারটাই ধরনা। কোনো মেয়ে কি এমনি এমনি কোন ছেলের উপর অধিকার খাটায়। যদি না তাকে সে ভালবাসে।

রিয়াঃ ঠিক তো আমি এতকিছুত ভেবে দেখি নাই। আর মিরা যদি সত্যিই ওকে ভালবাসে তাহলে তো ওর কপাল পুড়লো।

নীলাঃ আমিও তো তাই চাই। (ফিস ফিস করে)

রিয়াঃ তুই কিছু বললি।

নীলাঃ না মানে বলছিলাম কি মিরার কপাল পুড়বে কি করে। যদি আমরা দুই জন মিলে কাব্য আর মিরাকে মিল করিয়ে দেই।

রিয়াঃ আরে গাধি ওটা বলছি না। আমি বলছি যে মিরা যদি কাব্য মানে ক্ষেতটাকে ভালোবাসে তাহলে একে তো মিরা বাজিতে হারবে। আর এক দিকে ওর পরিবারও মেনে নেবে না এটা। মাঝখান থেকে মিরার জীবনটা নষ্ট হয়ে যাবে।

নীলাঃ তোকে বা আমাকে ওসব নিয়ে ভাবতে হবে না। আমি এখন আসি। (নীলার মুখে রয়েছে রহস্যময় এক অজানা হাসি)

মিরার ভাবনা

রাতে মিরা শুয়ে শুয়ে কি যেন ভাবছিল ঠিক তখনি ওর কাব্যর কথা মনে পড়ে।

আর কাব্যর কথা মনে পড়তেই নিজে নিজেই মুচকি মুচকি হাসতেছে।

নিজেই নিজেক বলছে সকালে যখন রিয়া আর নীলা বলললো আমি নাকি ক্ষেতটাকর ধুর কাব্যকে ভালোবাসি। তখন তা শুনে আমি মনে মনে খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু কেন?

আর আমি তখন ওদেরকে রাগই বা দেখালাম কেন?

আর আমি যেখানে নিজেই রিয়া এবং নীলাদের সাথে কাব্যর বন্ধুত্ব করিয়েছি শুধু ওকে আমার প্রেমে ফেলানোর জন্যে।

কিন্তু এখন কেন আমি কাব্যর সাথে ওদের কথা বলা দেখতে পারিনা? কেন বার বার কাব্যর উপর আমার সব যতো ভালো লাগা, ইচ্ছা,অধিকার সব আমার কেন?

দূর আমি কেন এসব ভাবছি।

আবার পরক্ষণেই ভাবছি তো বেশ করছি। যাকে ভালবাসিইইই…। যা এটা কি বলছিস তুই মিরা শেষ পর্যন্ত তাহলে তুই।
যা ভাবতেই লজ্জা লাগছে! এরপর মিরা কোলবালিসকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।

এদিকে আমার ধুর বাল এ জ্বড় মনে হয় আর আমাকে ছেড়ে কোথাও যাবে না।

সেই কাল রাতে জ্বর এসেছে কিন্তু ভালো হওয়ার কোন লক্ষনই দেখছি না। কিন্তু আমার এত শীত শীত লাগছে কেন?

কোন রকমে প্যারাসিটামল খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠলাম।

তখন আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম। কারণ আমি যখন… চলবে…

পরের পর্ব- রোমান্টিক প্রেমের গল্প – বান্ধবী যখন বউ – পর্ব ৬

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *