Chotoder Bangla Kobita

৫০টি ছোটদের কবিতা ও ছড়া (Chotoder Bangla Kobita​)

আপনার শিশুকে মজাদার ও শিক্ষণীয় কবিতা ও ছড়া পড়ার মাধ্যমে আনন্দ ও শিক্ষা দিন। এখানে ৫০টি বিভিন্ন ক্যাটাগরির কবিতা আছে, চলুন পড়ি।

১. স্বপ্নের পৃথিবী

স্বপ্নে আমি দেখতে চাই,
একটা পৃথিবী নীল আকাশে তাই।
ফুলের বাগান, মিষ্টি গন্ধে,
সবুজ ঘাসে আমরা খেলি, দে।

চাঁদের সাথে হেঁটে যাবো,
তারার মাঝে আনন্দে ছুটবো।
কখনো পাখির মতো উড়ে,
নদীর স্রোতে ভেসে যাবো।

যত দূর যেতে চাই,
স্বপ্নের এই জগতে, আমি চাই।
সব কিছু সুন্দর, মিষ্টি হবে,
নতুন বন্ধু, নতুন আশা দেখা যাবে।

২. মেঘের দোলনা

মেঘের মাঝে সোনালি আলো,
দোলনায় বসে, আমি খেলি দাও।
একটু উড়ে, একটু পড়ে,
পৃথিবী যত মধুর, তত কেমন লাগে।

আকাশে ঝাঁকড়া মেঘ,
মেঘের রঙে রূপ নেব।
আমি মেঘের সাথে হেঁটে,
কিছুটা সুখ, কিছুটা বেদনা জানবো।

রাতের গগনে তারা জ্বলে,
আমি গুনগুন করে গান গাই,
মেঘের সাথে উড়ে যাই,
চাঁদের কাছে পৌঁছে যাবো আমি।

৩. বৃষ্টির গান

বৃষ্টি পড়ে, মিষ্টি সুরে,
বাঁধ ভেঙে চলে আসে ঘুরে।
পানির মধ্যে ছোট ছোট ছলা,
আকাশের দিকে চেয়ে দেখি, আকাশটা ভীষণ ভালো লাগে।

মেঘের আড়ালে সূর্য হাসে,
ছোট ছেলেটি খেলে পাথর ছুড়ে।
বৃষ্টি হলে ভালো লাগে সবার,
সবুজ বাগানে, পৃথিবী হয়ে যায় সুখের।

আকাশটা দেখে, মনটা ভরে,
বৃষ্টির গানে গাই সুর।
অলস সময়, অগণিত ইচ্ছে,
বৃষ্টি পড়ে, মনে উচ্ছ্বাস বাড়ে।

৪. পিপঁড়ের মিছিল

পিপঁড়া ছোট, কিন্তু ধীর,
নিজের পথই সে চেনে নির্ভীক।
একা একা চলে, পরিশ্রমে,
কোনো বাধা তাকে থামাতে পারে না।

দল বেঁধে যায় একসাথে,
রবির আলোতে মিছিল দেখো ঠিক।
মাটির নিচে, গাছের ডালে,
সে জানে কীভাবে কাজ করতে হয়।

স্বপ্নে ছোট, কিন্তু গতি বড়,
জীবনের পথে, চলি অল্পতেই গতি।
পিপঁড়ের মতো আমিও চাই,
কাজে মন দিতে, কখনো না থামাই।

৫. রাত্রির গল্প

রাত্রি এসে চুপ করে বসে,
চাঁদ বলে, আমি তোমাকে ভালোবাসি, প্রিয়।
তারারা হাসে, আলো দেয়,
রাত্রির বুকে থাকে এক রূপকথা।

স্বপ্নের জগতে হেঁটে চলি,
নতুন গল্প শুনতে চাই, নতুন সুরে গাই।
ভালোবাসার কথাগুলো আমার সাথে,
তুমি কি জানো, স্বপ্নে আমি কোথায় চলে?

রাতের আকাশে এক নতুন গান,
চাঁদের আলোয় সাজে আমার প্রাণ।
রাত্রির গল্পে তোমার কাছে,
সব প্রশ্নের উত্তর দেয়, এক রূপকথা মেতে উঠে সাঝে।

৬. ফুলের বাসা

ফুলে ফুলে ছোট ছোট বাসা,
গন্ধে ভরে, মোহনীয় আশা।
তারা দোলায়, বাতাসে ভাসে,
প্রকৃতির রং সবুজে ছড়িয়ে যায়।

তাদের মাঝে আমি এক পাখি,
মাঠে ঘুরে, ফুলের কাছে যাই।
হাসির ঝিলমিল, আলোর খেলা,
ফুলের মধ্যে সুখী হলো মনে খেলা।

ফুলের সৌন্দর্য, ফুলের আলো,
প্রাকৃতিক জগতে এক মনোজ্ঞ ভালোবাসা।
ফুলের বাসায় আমি বসে থাকি,
মনের মধ্যে খুশির ফুল ফুটে থাকে।

৭. সূর্যের হাসি

সূর্য হাসে, তাপ দেয় মিষ্টি,
বুঝি না কখন, মনটা খুশি।
আলোর দানে, আঁধার যায়,
সূর্য হেসে, পৃথিবী সাজায়।

দিনের আলো, সূর্যের রং,
সব কিছু যেন নতুন, এক নতুন ঠং।
বাঁশির সুরে, পৃথিবী বাজে,
সূর্য হাসে, পৃথিবী সাজায়।

৮. পাখির গান

পাখি গাইছে আকাশে গান,
রঙিন পাখির মেলা হোলো সবার।
একটি সুর, একটি গান,
মনের শান্তি, মনের প্রাণ।

বাতাসে ভেসে আসে সুর,
গাছপালা, ফুলের সাথে মিশে।
সাথে সাথে আমি গাই,
পাখির মতো আকাশে উড়ে যাই।

দিনের শেষে ফিরে এসে,
সুন্দর গান গায় আবার পাখি।
আলো ঝলমলে, পৃথিবী পূর্ণ,
সুরের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব মধুর।

৯. নদীর গান

নদী চলে, গান গায় সে,
বাঁধ ভেঙে, পাহাড় পেরিয়ে চলে।
প্রকৃতির মাঝে সুর, তালে তালে,
নদীর গান আমাদের সাথে বাজে।

সারারাত, সারাদিন, চলতে থাকে,
নদী খুঁজে নেয় নতুন পথ।
তার স্রোতে ভেসে যাই আমি,
মনে মনে স্বপ্ন দেখি, জীবন বুঝি।

শান্ত, অথচ বয়ে চলে,
নদী নিজের গানে সুর মেলে।
আমিও চলতে চলতে, গাই,
প্রকৃতির এই রূপে সুরে সুরে মরি।

১০. চাঁদের আলো

চাঁদের আলো, মিষ্টি হালকা,
রাত্রির মধ্যে এক আলো খেলা।
স্বপ্নের মতো, যেন ভাসে,
সন্ধ্যার সুরে আকাশে হাসে।

চাঁদের সাথে আলাপ করি,
জানি, সে অনেক কিছু জানে।
রাত্রির একেলা পথিক হয়ে,
আকাশে সুর বাজিয়ে চলে।

পৃথিবী শান্ত, চাঁদ হাসে,
মনে একটা ভালোবাসা আসেই।
রাতের আঁধারে, এক অদ্ভুত আলো,
চাঁদের আলোয়, জীবন হলো ভালো।

১১. কাকের গল্প

কাকটি এসে, পাখা মেলে,
গল্প বলে, নতুন কিছু শোনে।
পথে পথে ঘুরে বেড়ায়,
গল্পগুলো জমা করে একখানি।

তার সঙ্গী তার মনের কথা,
সবকিছু সে জানে, কখনো ভোলে না।
আমরা ভাবি, কাকের জীবন কেমন,
তার জীবনে শোনো এক রকম মধুর বর্ণ।

মনের মধ্যে গুঞ্জন রয়ে যায়,
গল্পগুলো কানে আসে সারাদিন।
কাকের মতো, আমরা এগিয়ে যাই,
গল্পগুলো শোনার জন্য যেন প্রেরণা পাই।

১২. বনের বন্ধু

বনের মধ্যে, গাছের ছায়ায়,
হাতে হাতে বন্ধুর মতো হেঁটে যাই।
সেই পথে, আমরা চলি মজা,
প্রকৃতির সাথে হাসি মেতে উঠি সাজা।

গাছেরা বলে, পাখিরা গান গায়,
নদী তার স্রোতে গান বাজায়।
বনে বনে সঙ্গী হয়ে,
আমরা পথে পথেই সুরে সুরে বাজায়।

প্রকৃতির বুকে মেলা, ভালোবাসা,
তাদের সাথে রচনা করি নতুন আশা।
বনের বন্ধু হয়ে, একসাথে হাঁটতে,
জীবনের নতুন সুরে, গাইতে গাইতে।

১৩. নতুন সকাল

নতুন সকাল, নতুন রৌদ্র,
আলো আসে, অন্ধকার তাড়ায়।
ফুলে ফুলে ভরে যায় বাগান,
সুন্দর দিনের সুর শুরু হয় গানে।

পাখিরা গায়, গান শুনে আসে,
দিনের আলো যেন নতুন আশার রাশি।
আকাশে ঝলমল, পৃথিবী হেসে যায়,
নতুন দিনের নতুন স্বপ্ন নিয়ে সাজায়।

আমি চলে, নতুন পথে,
সকালের আলোয় এক নতুন সুরে।
আশা ও স্বপ্নের আলোকে,
নতুন জীবন শুরু করি এখনই।

১৪. বাচ্চাদের খেলাধুলা

চিরকাল আমরা খেলব, হই না থাম,
বল ছুঁড়ে দেবো, রঙিন মাঠে কাম।
পাড়ায় পাড়ায় দৌড়াই, লুকোচুরি খেলি,
মাঠে, গাছতলায়, কত কিছু বলি!

মুঠোফোন নেই, সেলফি ছাড়াই,
বিশ্বকে জানাই, আমাদের পৃথিবী ময়লা নয়।
হাসির শব্দ, হাতের শক্তি,
তবে তো খেলতে হবে সারাদিন, অবাধে!

বন্ধুরা, সবার সাথেই,
দৌড়াও, খেলাও, একসাথে জয়ী হও।
মাঠে যদি চুমু খায় মাটির মতো,
তবুও আনন্দ আমাদের সঙ্গী হয়ে চলুক!

১৫. নদী ও সমুদ্র

নদী চলে, সমুদ্রের দিকে,
গোপন পথে, বেয়ে চলে শক্তি।
তবে সে জানে, সে কোথায় যায়,
সমুদ্রের কোলে শান্তি পাবে আজ।

কখনো জোয়ার, কখনো ভাটা,
প্রকৃতির সাথে মিলে সে ছুটে চলে।
একা একা ঢেউয়ের মতো,
বিষাদ ও আনন্দ নিয়ে, সমুদ্রের মতো।

জীবনও যেমন, নদীর মতো চলে,
ভালো-মন্দে, কখনো ঠেকে।
তবে, একদিন ঠিক শান্তি পাবে,
সমুদ্রের কোলে, শান্ত হবে হাওয়ায়।

১৬. প্রকৃতির কথা

প্রকৃতি বলে, আমরা শুনি,
গাছের নিচে, পাখির কাছে, মাটি আমার সাথী।
রংধনু আসে, উজ্জ্বল দ্যুতি,
কিংবা রাত্রির তিমিরে, শত তারার সুখবসতি।

বাঁশি বাজায়, বায়ু মেলে,
চোখে চোখে পৃথিবী বলে, “থামো না!”
পথে চলে, গাছের সায়ান,
আমরা পথিক, তারাই আমাদের বন্ধু।

প্রকৃতির মাঝে একটা গান,
তাদের বুকে আমরা একসাথে শান্ত।
প্রতিটি সুর, প্রতিটি আলো,
আমরা সবাই সুরে গাই, ভালোবাসার গল্প বলো।

১৭. খোকা ও খুকির গল্প

খোকা বললো, “হাঁটতে চল, খুকি,
দৌড়াও, খেলা শুরু, বিশ্ব তোমারই।”
খুকি হাসে, বললো, “তুমি চুপ,
আমিই পারবো, আকাশ ছুঁয়ে দেখব!”

একসাথে হাসে, একসাথে খেলতে,
একসাথে জীবন, একসাথে পথ চলতে।
আলো ছড়িয়ে, ভালোবাসা টেনে,
খোকা ও খুকির মনের মধ্যে সুখ জানে।

ধরবে না বুজি, যদি কষ্ট হয়,
তবুও খোকা, খুকির মনে শান্তি হয়।
অধিকার পেলে, একে অপরকে,
গল্প গড়ে, ভালোবাসা বাড়ে।

১৮. অদ্ভুত ঘর

আমি দেখেছি, অদ্ভুত এক ঘর,
যেখানে থাকে অনেক ছোট্ট মূর্তি।
পাখি, গাছ, আর নদীর সুর,
এমন ঘর, পৃথিবীতে কোথাও না।

রঙিন দেয়াল, আলো ঝলমল,
মেঝেতে হাঁটলে ফুটে ফুল।
তবে মনে রেখো, এটা স্বপ্নের,
এমন ঘর কোনো দিন, সত্যি হবে না।

তবে আমি জানি, মনের মাঝে,
এই ঘরটা, মস্তিষ্কের ভেতরেই সত্যি।
এবং সেখানে সব বন্ধু, আমরা সবাই,
একসাথে হাসি, গল্প করি, খুশিতে মরি।

১৯. মনের ছোট জগৎ

মনটাও তো একটা ছোট জগৎ,
যেখানে স্বপ্নেরা থাকে নিঃশব্দ।
খেলনা, বই, ছবি সব জায়গায়,
চাইতে কি, কখনো দেখি নাই।

আসছে তখন নতুন এক দুনিয়া,
মনের ভেতর বাচ্চা ছেলেমেয়েরা চায়।
ছোট ছোট সুখ, নতুন খেলা,
মনের ভেতর সুখের গাঁথা গড়া।

ভালোবাসার গল্পও সেখানে,
বন্ধুত্বের চিরন্তন বর্ণনায়।
মন হলো আমার ছোট ঘর,
যেখানে জীবন হয়ে ওঠে আরও সুন্দর।

২০. ঝাঁকড়া মেঘ

ঝাঁকড়া মেঘ আকাশে ভাসে,
বৃষ্টি আসছে, মনে আনন্দ ঘাসে।
কখনো ডেকে, কখনো গম্ভীর,
মেঘটা হাসে, মনে সুখের ধীর।

মেঘের মাঝে এক অদ্ভুত সুর,
হাওয়ার সাথে ভেসে যায় ঘুরে ঘুরে।
হালকা বৃষ্টি, মাটির গন্ধ,
বিশ্বটাকে সুন্দর, নতুন করে সাজে।

ঝাঁকড়া মেঘ বলে, “দেখো আমি,
আজ আমার সময়, তোমারও হোক চমক!”
সব কিছু মিশে যায়, সুখ আর শান্তি,
মেঘের আড়ালে বিশ্বও সঞ্চয় করে ভালোবাসা।

২১. ছোট সাপের গল্প

ছোট্ট সাপটি জমিতে হেঁটে যায়,
বাঁশের ছায়ায় ঘুরে বেড়ায়।
শরীরটি সরু, চলনটাও ঝুপ,
সবুজ জমির মাঝে দৌড়ায়, হাপুস হাপুস।

সাপটি জানে, নিজের রাস্তা খুঁজে,
কখনো ভুল পথে সে চলে না।
প্রকৃতির সাথে তার সম্পর্ক চিরকাল,
মাটির নিচে সে যখন বসে, স্বপ্ন দেখা যায়।

কেউ দেখে না, তবুও সে হেঁটে যায়,
গাছপালা, ফুল, মাটি, সবাই তারই পথের সাথী।
ছোট সাপের মতো চলুন, শান্তিতে,
নিজের মতো বাঁচুন, স্বপ্নকে ছুঁয়ে।

২২. গোলাপের রাজ্য

গোলাপের রাজ্যে রঙের খেলা,
লাল, সাদা, হলুদ, আর গোলাপী মেলা।
ফুলের সাথে, সুরে মেলামেশা,
গোলাপ হয়ে ওঠে নতুন খুশির ভাষা।

গোলাপ হাসে, সুরে সুরে,
পাখিরা এসে, গায় ভালোবাসার মধুর গানে।
পৃথিবী তখন ফুলে ফুলে ভরে,
অলস সময়ও হঠাৎ সুন্দর হয়ে ওঠে।

গোলাপের রাজ্যে এমন একটি দিন,
যেখানে সব কিছু মধুর, হৃদয়ে সুরের গান।
এখানে সুখে ভরা বাতাস,
এখানে ভালোবাসা, আর নেই কোনো দুঃখের বাস।

২৩. কাপুরুষ পিপঁড়া

পিপঁড়া এক কাপুরুষ হয়ে,
মাটির নিচে খুঁড়তে থাকে ঠিক যেন।
কিন্তু খোঁজে না, ছায়ার মাঝে,
ছোট গর্তে তার মনের আশ্রয় থাকে।

মাটির নিচে গুছিয়ে রাখতে থাকে,
তবে সে জানে, শক্তির পথ অপেক্ষা করে।
হয়তো একদিন সে জানবে,
কাপুরুষ নয়, সাহসী হওয়া শিখবে।

কখনো কখনো মাটির নিচে ডুবিয়ে,
পিপঁড়া শক্তি পায়, বিশ্ব দেখে।
আলো হয়ে ওঠে, দীপ্ত জ্যোতি,
মাটির তলে জন্ম নেয় পিপঁড়ের মুক্তি।

২৪. খুব ভালো বন্ধু

খুব ভালো বন্ধু চাই, খেলতে খেলতে,
হাসতে হাসতে, সময় গড়িয়ে যাক সুখে।
যেমন আমার পাশে, তুমি এসে,
একসাথে এক পৃথিবী, এক সাথেই গাওয়া রে।

তুমি হেসে বলো, আমি জবাব দিই,
এক সাথে চললে, ভালো লাগবে, বিশ্বাস করি।
তোমার হাত, আমার হাতে,
বন্ধুত্ব যেন চিরকালই থাকে সাথেই।

হাসি, খেলা, শখ-আহ্লাদ,
বন্ধু হওয়ার কি দারুণ কথা!
সুখের সময়, দুঃখের সঙ্গী,
বন্ধু হয়, পাশে থাকে আজীবন!

২৫. দুই চোখের গল্প

দুই চোখ আমার কিছু বলো,
অন্ধকারে আলোর পরশ আনো।
তোমার মাঝে আমি দেখি,
রঙিন স্বপ্ন, সুন্দর পৃথিবী।

একটি চোখ চুপচাপ দেখে,
আরেকটি হাসে, আলোয় মেলে।
দুজনের কাছে থাকে এক আশা,
স্বপ্নেরা পূর্ণ হতে ছুটে চলে সারা।

আলোকিত পৃথিবী, দুই চোখে ভরা,
আমরা দেখি, জীবন বুঝি।
দুই চোখের মাঝে সুন্দর হাসি,
বিশ্বটা তখন হয় ঠিক যেন এক সুখময় মাটি।

২৬. পাহাড়ের সাথী

পাহাড়ের চূড়ায় এক ছোট্ট পথ,
জীবন সেখানে সুরে মিশে, মনের সঙ্গী ভেবো।
মেঘের নিচে, নীল আকাশে,
অজানা পথে, হাঁটছে সাহসী সবাই।

পাহাড় বলে, “চলো আমার সাথে,
ভালোবাসা আর স্বপ্ন নিয়ে চল।”
ধীর পায়ে হাঁটছে, আশা পেতে,
মাটির বুকে, নতুন গল্প গড়ে তোলে।

যতই কঠিন যাত্রা হোক, সাহসী হতে হয়,
পাহাড়ের মত দৃঢ়তায় জীবন কাটাতে হয়।
জীবন আমাদের শেখাবে অনেক কিছু,
পাহাড়ের মতো দৃঢ় হতে হবে ছুটে!

২৭. জীবনের রং

জীবন একটা রঙিন ছবি,
সবাই থাকে তার নিজস্ব রঙে।
নীল আকাশ, সবুজ গাছ,
বর্ণিল ফুল, পৃথিবী চমৎকার।

আমাদের রং, কখনো মিষ্টি,
কখনো কষ্টে, কখনো সুখে।
তবে মনে রাখো, সব রঙই সুন্দর,
একসাথে মিললে, পৃথিবী হয়ে ওঠে মধুর।

জীবনের রঙে সাজাও হৃদয়,
একটি ছোট আকাশ, চিরকাল বন্ধন।
মিলিয়ে চল, কখনো ভুলবে না,
জীবন রঙিন, বন্ধু, সুখের ছোঁয়ায়!

২৮. ফুলের খোঁজে

ফুলের খোঁজে ছোট্ট পিপঁড়া,
বাড়ি থেকে বেরিয়ে, মাঠে চলে।
ফুলের গন্ধে পাগল হয়ে যায়,
মাঝে মাঝে হাসে, মাঝে কাঁদে।

সে দেখে রং-বেরঙের ফুল,
কিছু ফুলে হাসি, কিছু ফুলে রঙ।
কিন্তু ফুলের সবচেয়ে মিষ্টি কথা,
“একটা ফুলের জন্য, কষ্টে কখনো থামো না!”

অল্পে সুখী, অল্পে মুগ্ধ,
ফুলে ফুলে, পিপঁড়েও খুঁজে সুখের দিশা।
তবে একদিন ফুলের খোঁজে,
একটাই রঙিন দিন, সে হাসবে ফুলের গন্ধে!

২৯. বৃষ্টি ও কাগজের নৌকা

বৃষ্টি আসে, জলে ভরে যায়,
রাস্তায় চলতে গেলে, পা ভিজে যায়।
তবে মনের ভিতর এক আনন্দ,
বৃষ্টি নিয়ে তৈরি কাগজের নৌকা।

নৌকাটি ভাসে জলরাশিতে,
পানি মুছে আনে নতুন এক আশায়।
বৃষ্টির ঝাপটা আর নৌকার চল,
মনের আনন্দ, আর এক গল্প খেলা।

আবার বৃষ্টি, আবার ভাসাই,
কাগজের নৌকা, নিজের পথে যায়।
দুঃখ সয়ে, সুখের খোঁজে,
এমন ছোট্ট সুখ খুঁজে সবাই!

৩০. দীপ্ত সূর্য

সূর্য উঠলে, সব কিছু নতুন,
আলোয় ভরে যায়, পৃথিবী খুশি চিরকাল।
গোলাপের পাপড়ি, ঝর্ণার পানি,
সব কিছু হাসে, নতুন আলো নিয়ে।

সূর্য বলে, “চলো এগিয়ে চলো,
বিশ্বের মধ্যে নতুন আশা নিয়ে চল।”
আলোয় পূর্ণ, পৃথিবী জেগে উঠে,
দিনের সাথে আবার নতুন গল্প খুলে উঠে।

সূর্যের তাপে, শীতকে বিদায়,
হাওয়ার সাথে আসে নতুন সুখের রায়।
দীপ্ত সূর্যের আলোয় জীবন ভালো,
তাই তো আমি, সূর্য হই চিরকাল।

৩১. বৃষ্টির গান

বৃষ্টি গায়, ছোট ছোট সুর,
দুপুরে গরম, সন্ধ্যায় ঠান্ডা হাওয়া।
পথে পথে জল জমে যায়,
এখন নতুন কিছু, নতুন এক পৃথিবী।

বৃষ্টির সুরে তালে তালে,
ফুলেরা মাথা নত করে, জাগে গালে।
ছোট শিশুরা হাসে, কাঁধে হাত মেলে,
নেচে ওঠে, বৃষ্টি দিয়ে আনন্দে সেলাম করে।

তবে জানো, বৃষ্টি কেন আসে,
এটা তাজা এক প্রেমের ফুরফুরে কথা।
শুধু কিছু সময়ের জন্য নয়,
বৃষ্টি, সব কিছু ভাসিয়ে দিয়ে যায়!

৩২. তারা ও চাঁদের দোস্তি

তারা হাসে, চাঁদ জ্বলে,
রাতের আকাশে এক অদ্ভুত জাদু চল।
চাঁদ বলে, “তারা, তুমি আমার বন্ধু,
সন্ধ্যা ছাড়া, রাতের আলো তোমার সঙ্গী!”

তারা মিটমিট করে হাসে,
চাঁদ তাকে দেখে, নিরব থাকে।
একসাথে তারা আকাশে ছড়ায় আলো,
একে অপরকে বলছে, “হয়তো, একদিন সবকিছু ভালো!”

তারা চাঁদের সাথে, এক রকম খেলা,
আকাশে উড়ানো সুর, এক নতুন মেলা।
তারা ও চাঁদের গল্প, মিষ্টি মনে,
অন্ধকারে একসাথে আনন্দে গাই!

৩৩. মেঘের বন্ধু

মেঘের বন্ধু আমি, আকাশে উড়াই,
বড় বড় সাদা মেঘ, আমায় কাছে ডাই।
মেঘের সাথে, হাওয়ার ছন্দে,
স্বপ্ন দেখি, আকাশের দেশে।

বৃষ্টি হবে, মেঘ রাগে,
তবে কিছুক্ষণ পর হাসবে, আবার সঙ্গী হবে।
মেঘের বন্ধু হওয়া খুব মজার,
সব কিছু দেখ, একসাথে, অনন্ত স্বপ্নে ভরা।

মেঘ বলল, “চলো আকাশে যাই,
পৃথিবীর যত ভালোবাসা, তাতে ঢেউ বেঁধে পারি!”

৩৪. ঝিলমিল আলো

ঝিলমিল আলো, রাত্রির রুপ,
আকাশে নাচে তারা, হাসে ফুল।
হাওয়ার সাথে দুলে যায় পাতা,
মাঝে মাঝে, চাঁদ ওঠে আকাশে সাথী।

রাত্রি এসে, ভালোবাসার গান গায়,
একটি নতুন দিনের জন্য প্রতীক্ষা বাজায়।
ঝিলমিল আলো, সবাইকে আঁকড়ে,
স্বপ্নে ভরে, হৃদয়ে দুলে।

রাত্রি যেন গল্পে রঙ ঢালে,
আলো ছড়িয়ে যায়, সব বুকে থাকে স্নেহের জাল!

৩৫. চন্দ্রিমার রাজত্ব

চন্দ্রিমা উঠলে, অন্ধকার কেটে যায়,
চাঁদ তার সাথে, এক রংমালা সাজায়।
রাতের আকাশে, এক রাজকুমারী,
মৃদু আলোয়, বিশ্বটাকে মোহনীয় করে।

চন্দ্রিমার সঙ্গী, এক নীল পরী,
আলো ছড়িয়ে, চলে পৃথিবীর গলি।
রাজত্ব এখানে, আলোর রাজপথ,
যেখানে বন্ধুত্ব, প্রেম এবং হাসির গতি।

চন্দ্রিমার রাজত্ব, এক মিষ্টি সময়,
সব কিছু শান্ত, হৃদয়ে ঐ সুর মেলাই!

৩৬. অন্ধকারে এক নীল আলো

অন্ধকারে, একটা নীল আলো জ্বলে,
তারে প্রজ্বলিত করে, পৃথিবী বলে।
সব কিছু আঁধারে, উঁকি মারে,
জ্বলে ওঠে এক সুখময় বাতি, যা সবাই চায়।

নীল আলো, যেন নেমে আসে মাটিতে,
যেখানে রাত থাকে, সঙ্গী হয় এক শীতল রাতে।
তার আলো ঝলমলে, সুপ্রভাতের মিষ্টি জাগরণ,
আমরা সব কিছু পাই, যেন জীবন হয়ে ওঠে দুর্বার।

এভাবেই, অন্ধকারে জ্বলে ওঠে আলো,
দেখো, নতুন দিনের পথে কী অপেক্ষা!

৩৭. শীতল বাতাস

শীতল বাতাস আসে, হালকা হাওয়ায়,
গ্রীষ্মের পর, আসে শীতের খোঁজে।
মনে মনে বলে, “এসো, ঘরে আসো,
হাওয়ার সাথে, শীতল স্বপ্ন সাজাও!”

বাতাস হেসে বলে, “আনন্দে থাকো,
মনের মধ্যে সব কিছু জমে না, পোক্ত হতে থাকো।”
শীতল বাতাসের শীতল কথা,
মনে রাখো, সময় চলে, আসবে নতুন রোশনি।

শীতল বাতাস, যখন ঘুরে আসে,
সব কিছু ঠান্ডা হয়, আনন্দ ফিরে আসে।

৩৮. পিঁপড়ের দৌড়

পিঁপড়া ছোট, কিন্তু খুব শক্তিশালী,
নিজের কাজে মগ্ন, কখনো থামেনা, চালিয়ে যায়।
এক এক করে সে নিয়ে আসে খাবার,
কখনো দ্রুত, কখনো ধীরে, চলতে থাকে পথের সীমানায়।

পথে চলতে চলতে, বন্ধু পিপঁড়া,
সব কাজে মজা, সবাই একত্রে।
দুঃখে-কষ্টে, কখনো না হাল ছেড়ে,
একসাথে থেমে থাকে, নতুন আশা গড়ে।

পিপঁড়ের মতো, শক্তির পথে চল,
জীবন এগিয়ে চলে, যতই হোক সমস্যা।

৩৯. দুই পাখির গল্প

দুই পাখি, উড়ে চলে আকাশে,
হাওয়ার সাথে মিলে, সুখে ভাসে।
মনের মতো গল্প বলে, একে অপরকে,
স্বপ্ন দেখে একসাথে, মেঘের মাঝে।

এক পাখি বলে, “আমরা একে অপরকে সঙ্গী,
স্বপ্নে একসাথে, দূর আকাশে উড়ি।”
দ্বিতীয় পাখি হেসে বলে, “তুমি ছুটে যাও,
আমার সাথে সঙ্গী হয়ে, তুমি পথ দেখাও!”

পাখিরা উড়ে চলে, আকাশে, সঙ্গী হতে,
জীবনে যতই সমস্যা, একে অপরের পাশে থাকো।

৪০. তোমার বন্ধু

তোমার বন্ধু, আমি হয়ে থাকি,
তুমি হাসলে, আমি হাসি মিথ্যে থাকি।
তুমি যখন কাঁদো, আমি পাশে বসি,
দুঃখ ভাগাভাগি, যেন সব কিছু মুছে ফেলে।

তোমার হাসি, আমার জীবনের আলো,
তোমার এক কথা, আমার এক গল্প হলো।
বন্ধুত্বের বন্ধনে, সুখের মুহূর্ত,
জীবনের প্রতিটি অংশ হয়ে ওঠে আনন্দে ভরা!

তোমার বন্ধুর মতো চলতে থাক,
বিশ্বের এক কোণায় সুখ পাবে আগাম!

৪১. ছোট্ট সূর্য

ছোট্ট সূর্য, আকাশে ওঠে,
রৌদ্র সোনালি আলো নিয়ে খেলে।
পৃথিবী ঘুরে, দিনের শুরু,
ছোট্ট সূর্য জ্বলে, সব দিকে মুগ্ধ।

তবে সূর্য কখনো ক্লান্ত হয় না,
সে জানে, পৃথিবী চায় তার আলো।
সবুজ গাছের মাঝে হাসি আসে,
তোমার দিকে এগিয়ে চলে, নতুন আশা!

সূর্য ওঠে, দিনের পথ দেখায়,
পৃথিবী যখন আলোতে ভরে যায়।

৪২. ছাতা ও বৃষ্টি

বৃষ্টি এসে, ভিজিয়ে দেয়,
তবে তুমি যদি ছাতা নিয়ে যাবে।
ছাতার নিচে, সব কিছু ভালো,
বৃষ্টি মৃদু, ঝরঝর, কিন্তু আনন্দে ভরে।

বৃষ্টি সারা পৃথিবী ভিজিয়ে যায়,
তবে ছাতা যেন সঙ্গী হয়ে যায়।
ছাতার নিচে সুর গায় এক দুনিয়া,
বৃষ্টির ঝরে, হাসি হয়ে ফিরে আসে চুপি চুপি।

ছাতা ও বৃষ্টি, বন্ধু হয় জীবনে,
পৃথিবী ভিজে, আনন্দে ফিরে আসে।

৪৩. রাতের গল্প

রাতের আকাশে এক নতুন গল্প,
চাঁদ আসে, মৃদু হাসে গভীর অন্ধকারে।
তার আলোয় পৃথিবী মধুর হয়ে ওঠে,
রাত্রির সুরে সবাই ঘুমোতে যেতে চায়।

গল্পে বলা হয়, “রাতের নীরবতা,
সব কিছু সুরে মিশে যায় একসাথে।”
তবে একদিন, রাতের গল্প শুনে,
সব চুপচাপ শোনে, মনের কাছে পৌঁছে যায় স্বপ্নের দেউল।

রাতের গল্পে, শান্তি মেলে,
জীবন হয়ে ওঠে, স্বপ্নের মতো সুন্দর!

৪৪. ক্যাচার পাখি

এক পাখি উড়ে, আকাশের কোণে,
স্বপ্নে ভাসে, দিনের মতো।
কিন্তু কিছু খোঁজে, জীবন পায়,
স্বপ্নের মাঝে, সুখ খুঁজে আনে।

পাখি বলে, “ধরে রাখতে হবে,
প্রতিটি মুহূর্ত, যাতে হারাতে না যায়।”
স্বপ্নকে যেন হাতের মাঝে ক্যাচ করা যায়,
খুঁজে পাওয়ার পর, পৃথিবী হয়ে ওঠে উদ্ভাসিত!

পাখি যেমন উড়ে, আকাশের কোণে,
স্বপ্নও তেমনি আমাদের সাথে থাকে, বন্ধু হয়ে!

৪৫. বদলাতে শেখো

বদলাতে শেখো, যেমন ফুল বদলায়,
ফুলের পাপড়ি খুলে, নতুন রঙে আসে।
জীবনের মতো, বদলাও তুমি,
হাসি আর গ্লানি, যেন বদলে ফেলে যায়।

বদলাতে শেখো, স্বপ্নের পথে,
হালকা হও, আলো আর তাজা বাতাসে।
যতই বদলাও, নতুন কিছু শিখো,
জীবন চলে, পথে এগিয়ে যাও, হারাবে না কখনো!

বদলাও, যাতে সুখ আসে,
জীবনকে নতুন সাজে সাজাও!

৪৬. গোলাপের গন্ধ

গোলাপের গন্ধ, মিষ্টি, পবিত্র,
একটি ভালোবাসা, হৃদয়ে চিরকাল।
গোলাপ জানে, তাকে ভালবাসো,
তবে রং দিয়ে, পৃথিবী সুন্দর হবে আরও।

গোলাপের সৌন্দর্য, কখনো হারাবে না,
সে বলে, “তোমার ভালোবাসায় আমাকে রাখো।”
মনে রাখো, রঙিন গোলাপের মতো,
প্রেম ও স্নেহ দিয়ে পৃথিবী সাজাও!

গোলাপের গন্ধ, তার আলোয় তুমি,
জীবন হয়ে ওঠে বর্ণিল ও মনমুগ্ধকর!

৪৭. সন্ধ্যার সময়

সন্ধ্যা নামে, আকাশে সোনালী রঙ,
দিনের শেষ, রাত আসবে তাড়াতাড়ি।
পাখিরা ফিরে আসে বাসায়,
শান্তি নামে, পৃথিবী গড়ে নতুন ছায়া।

তবে সন্ধ্যা বলে, “ভালবাসা ধরো,
আজকের দিন, নতুন দিন থেকে বেরিয়ে চলো।”
আলো কমে যায়, তখন বুঝে নাও,
সন্ধ্যার চমৎকার সৌন্দর্য মনকে ছুঁয়ে যায়!

সন্ধ্যার আলো, আর মৃদু বাতাস,
জীবনে শান্তি এবং সুর নিয়ে আসে!

৪৮. ফুলের সঙ্গী

ফুলের পাশে, ছোট্ট ভ্রমর,
ভাসছে সুরে, ডানা মেলে গানের মতো।
ফুল বলে, “তুমি কখনো হারাবে না,
আমার কাছে তোমার সঙ্গীত সুর খুঁজে পাবে।”

ভ্রমর হাসে, “তোমার কাছে আমি,
সঙ্গে নিয়ে চলি, ভ্রমণ সুরের ঝংকারে।”
ফুল ও ভ্রমর, একসাথে স্বপ্নে,
তাদের বন্ধুত্ব, বিশ্বে গাইয়ে রাখে এক সুর!

ফুলের গন্ধ, ভ্রমরের সুরে,
জীবন সুন্দর হয়ে ওঠে, প্রেমে ভরা!

৪৯. নতুন শুরু

নতুন শুরু, নতুন একটি দিন,
বয়স বাড়ে, জীবনের ক্ষণ গতি নিয়েই আসে।
যতই আসুক বাধা, যতই হোক ক্লান্তি,
হয়ে উঠো শক্তিশালী, নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাও।

দিনের শুরু, তোমার এক আশার মত,
স্বপ্ন দেখো, সামনে এগিয়ে চলো।
নতুন শুরু, জীবন তোমার অধিকার,
নিজেকে ভালোবাসো, সব কিছু পারবে তুমি!

নতুন শুরু, নতুন এক গল্প,
জীবনে এক নতুন আলো শুরু হয়ে আসবে!

৫০. স্বপ্নের পথে

স্বপ্নে চল, খুঁজে নাও মনের গোপন রাস্তায়,
যতই হাঁটো, পা থেমে না যাবে।
স্বপ্নে স্নিগ্ধ, ঘুমের মাঝে,
তুমি দেখবে নতুন পৃথিবী, যেখানে সবকিছু সম্ভব।

স্বপ্নের পথে, চলতে থাকে প্রত্যেক মন,
হাসি, আনন্দ, আর ছোট বড় সুর।
বাঁধা যতই আসুক, পথে এগিয়ে যাও,
স্বপ্নের পথে, তুমি সব পাবে, ছড়িয়ে যাবে জীবনে!

স্বপ্নের পথে হাঁটতে থাকো,
একদিন পৃথিবী তোমার হবে, আনন্দে রঙিন!

আরও পড়ুন – ১৫টি দম ফাটানো হাসির কবিতা

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *